
ই-কার আ-কার
ফ র র ফ র র পিক পিক পিক চিকম চিকমম্
ফটফটির উল্লাস ঙ-য় হৌম আবেগে
হাঙরের মতো বহুতল
পৃথিবী ফুলে ফল হতে গিয়ে খাদ্য খাদক দূরে স’রে যাও
ঞ’র দুটো থলি আড়াআড়ি ভোগ ক’রে নাও
শিকারি ধূপ দিয়ে গেলে
পুজো হবে অন্ধমুনির পা
ভীতগাব ভোগান্ত রিদেলীন রুম থেকে অনায় পতন, অন্য কাকের খোঁজে
লীনতাপ
পাখি রাও জল খুলে পড়ে। বলা হচ্ছে অসুখের পাখি। যেদিক খেলো সেই আকাশের মুখ। যেদিন খেলো ময়ূখ, মুখের স্বভাব। ভূমিকা সুর হিসেবে ভূমির যতটুকু। পাখনান , বাঘ্নান চালে। শিসগুলো খুলনার হোলো।
খুলে ফেলছি মা চাঁপার হারমোনি। বাবার কলাটুকু টের পেয়ে চাঁদের ভরসা লাগে ওগো। চাঁদ পিটিয়ে পাখি বিকেল করে আনে , সূর্য করে আনে। দেদার করে আনে। খুকুমণি খোলা যার শাড়ির দেরাজ।
দরজা ফেলে দারোগাই মটকে আনে ভোর। মটকা ছেড়ে লীনতাপ পাখির হল না। কে পটালো ছাদের আকাশ? দুপাশে মার্জিনবিবি প্রকাশ হতে হতে... শিস চুরি যায়। পাখিগুলো খুলনার হোলে বাজুবন্ধ্ খুলে খুলে যায়...
ফগাড়ু
আমার মেয়ে বুধাশয় এনেছে আতঙ্ক আনে নি
চন্দ্রদেব চতুর্ভুজ খুলছে পাশে , চতুর্ভুজ বাহু তাড়াচ্ছে দূরে
জলকানো গিনিয়াপে মিসেস সেন , কামড় দিচ্ছে সাপ্তাহিক বিড়াল
প্রায়ন্ধ টকিজ , আনন্দীর গানে বোকা বানানোর ছক , আনন্দের কবিতা লালামুক্ত
এ অবস্থায় গন্ধর্বদের কিছু করার নেই , সুনন্দার আছে
আপনারাও আছেন ‘কী রাগিনী বাজালে হৃদয়ে’
ট-এর টিকি , টান মারেন রেশমিপাড়ার বৌ
বৃষ্টি পড়ুক তোতনের ঘরে
ফগাড়ু শিখুক ভুলবে তাল , টকটকে সাদা
কুচকুচে লাল
ধবধবে ?
ওদের মেয়ে আতঙ্ক এনেছে শুক্রথলি ভরে...
ক্রিংটোন
১।
নেপাল ভৌমিক চলেছেন পালনের রাস্তায়
যদিও দুপুর
একদল মেয়ে মাথা গলায় বিদ্যুতে
সমস্ত শব্দ সরকারি আওতায়
গৃহপালিত রিদিমে , ক্রিংটোন হাতে বাবুগান
পাখিটোনে ‘কী ধ্বনি বাজে’
মহাশয় গ্রুপোন খুলে দেখুন ,
আপনার হাতলে গ্যালোপিং
আপনার বোতলে পাহাড়পরিচয়
২।
স্বাস্থ্য-দা আর শিল্প-দির ডুয়েট গান ‘টিক-ট্যাক-টো’
যাদের অটোমেটিক ছেলে হয়
তারাই অটোম্যান
মেয়েদের টমেটান করে...
তারাই রেকর্ড কেনে
‘ট্যাক-টিক-টো’
~(ধর্ম) / সব্যসাচী হাজরা
আমরা নিছক গড়াই নব গড়ানোর নদীদিনে
এই হাহাতারে কে আছো মধ্যবর্তী বোমা জ্বেলে দাও
আমরা উলুদেশের নবদেশের ঢক্কা বাজাই হতধ্বনির প্রফুল্ল স্তনে
এলো স্তন গ্যালো স্তন উড়ে গ্যালো খই ব্রহ্ম শব্দের
সেই আলো ব্রহ্মে আছে
সেই আলো শ্মশানে আছে আলোর বাঁদিকে রোদে পুড়ে
|| বিটে && বিটে উচ্চধারণার মা বোনেরা
স্পিন দিচ্ছে হারামে হাঁ সীতায় হারিয়ে যাচ্ছে বনে
আমাদের ভালো আলখাল্লা দিনে আকাশ বড় মহা বাতাস বড় ছোটো
কেউ ভাবলো শেষ স্পিনে নিছক গড়াই
কাঁটাতারে একই বৃন্তে দুটো হাত
প্রফুল্ল ঘুরতে ঘুরতে ~(ধর্ম) করছে
আমি সেই থেকে অন্ধকারে প্রদীপের শেষটুকু নিয়ে
মধ্যবর্তী বোমায় লিখছি ~(মানুষ)…
হরিণ
আশ্চর্য মহাকাশ ঊরুবিভাগ দেরিদা’র
ভেঙে পড়লাম সুনদীতে
ভোরের ভগ্নাশয় থেকে আশ্চর্য দেরিদা’র মাথা
এই নদীতে ভাসিয়েছিলো আলো
পতাকাদণ্ড
কামালপাখি খুঁটে খাচ্ছে ওড়ার অবশেষ
নিজেকে ডাকুন হরিণ মারার পর
হরিণ মরুক আপনার ভেতরে
বিষয়: হরিণ
হরিণ: বিষয়
আনন্দে শিশুমঙ্গল
ঘন ডুবছে ডুবে যাচ্ছে ঘন
সঘন দেরিদা যার দেরি হয়েছিলো
বৃষ্টি হওয়ার পর
নাভি খসার পর…